মজার মজার কথা


(1):
একদিন অনেক রাতে বল্টু বাড়ি ফিরল।
বাড়ি ফিরে দেখে টেবিলের উপর জেলি
মাখানো পাউরুটি। সে লোভ সামলাতে
না পেরে পাউরুটি টা খেয়ে ফেলল।
পরের দিন সকালে বল্টুর বউ এসে
বলছে, এখানে পাউরুটি রাখেছিলাম তা কই?
বল্টু : কেন কি হয়েছে?
বউ: পাউরুটি টা ফেলে দিতে হবে।
বল্টু: ফেলে দিতে হবে কেন?
বউ: কালকে রাতে আমার বাচ্চা পাতলা পায়খানা
করেছিল। তাই টিশু পেপার ছিল না জন্য
পাউরুটি দিয়ে মুছেছি।


(০২):  


ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও ?
বাবাঃ তুমি দেখেছ ?
ছেলেঃ না শুনেছি।
বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই।
কিছু দিন পর —
.
.
.
বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ ?
ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ ?
বাবাঃ না শুনেছি ।

ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা ।

(০৩) : 

শিক্ষকঃ তুমি হোমওয়ার্ক করে আনোনি কেন?
বল্টুঃ স্যার, লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না ...
স্যারঃ মোমবাতি জ্বালালেই হতো।
বল্টুঃ স্যার, লাইটার ছিলো না...
স্যারঃ লাইটার ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ স্যার, বাবা যে রুমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো।
স্যারঃ তাহলে.. ওখান থেকে আনলে না কেন?
বল্টুঃ স্যার, আমার ওজু ছিলোনা....
স্যারঃ ওজু ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ পানি ছিলোনা স্যার...
স্যারঃ কেন ছিলো না ?
বল্টুঃ মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যারঃ স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো?

বল্টুঃ স্যার, শুরুতেই তো আপনাকে বললাম, কারেন্ট ছিলো না।

(০৪):   

 এক পাগলের হাতে বই দেখে ডাক্তার পাগলকে জিজ্ঞেস করল,
ডাক্তার :- তোমার হাতে এটা কিসের বই?
পাগল:- এই ৫০০ পাতার  বইটার লেখক আমি
ডাক্তার:- কি বলো???? তো বইতে কি লিখলে?
পাগল:-প্রথম পাতায় লিখেছি এক রাজা ঘোড়া নিয়ে জংগলের দিকে রওনা হলো। আর শেষ পাতায় লিখেছি রাজা জংগলে পৌঁছে গেল।
ডাক্তার:- হতচ্ছারা তাইলে বাকী পৃষ্ঠায় কি লিখলি?
পাগল:- টিকডিক
টিকডিক
টিকডি
,
ডাক্তার :- হতভাগা তোর এই বই পড়বে কে............. ....????
.
পাগল:- অনলাইনে ছেড়ে দিব......... সেখানে অনেক পাগল আছে। অলরেডি এক পাগলে পড়তেছে আর মুচকি মুচকি হাসছে........


০৫:

 শিক্ষক : যদি নদীর মধ্যে লেবুর গাছ হয়

তাহলে তুই কিভাবে লেবু পাড়বি ?
.
বল্টু : স্যার পাখি হয়ে ।।
.
স্যার : পাখি কি তোকে তোর বাপ
বানাবে ?
.

বল্টু : তাহলে নদীর মধ্যে লেবুর
গাছ কি আপনার বাপ লাগাবে ?


০৬:
 
 রাস্তায় এক যুবতি হেঁটে যাচ্ছে। এক যুবক তার দিকে তাকিয়ে আছে। যুবককে তাকিয়ে থাকতে দেখে যুবতি বলল-
যুবতি : কী দেখছেন এইভাবে?
যুবক : আপনাকে।
যুবতি : দুষ্টু ছেলে! এইভাবে তাকিয়ে আছেন কেন? জীবনে কি কখনো মেয়ে দেখেন নাই? আপনার ঘরে কি মা-বোন নাই?

যুবক : জ্বি, মা-বোন তো আছে কিন্তু নানি নাই। আপনি দেখতে একদম আমার নানির মতো!


০৭ :




০৮

বৌ:- হ্যাঁ গো, তুমি আমার জন্মদিন কি করে ভুলে গেলে ? ?
স্বামী :- কি করে তোমার জন্মদিন মনে রাখি, তোমাকে দেখে মনেই
হয় না, তোমার এত বয়স বেড়ে গেছে !...
বৌ:- সত্যি ? যাই, একটু স্পেশাল চা করে আনি..

০৯ 

একটা আমার BF ফেসবুক এ StaTus দিল:
"কিভাবে পাশের বাসার Wifi কে নিজের আয়ত্তে আনা যায়।।"
আর আমি পড়লাম:
"কিভাবে পাশের বাসার Wife কে নিজের আয়ত্তে আনা যায়।।"

১০:

 অপারেশন থিয়েটারে নারী রোগীর বয়স জানতে চাইলেন ডাক্তার!
নারী : ২৮ বছর।
ডাক্তার : ডাক্তারের কাছে বয়স লুকাতে নেই।
নারী : ৩২ বছর।
ডাক্তার : এনেসথেশিয়ার জন্য প্রকৃত বয়স জানাটা জরুরী না হয় সমস্যা হতে পারে আপনার্।
নারী : ৩৭ বছর সর্বোচ্চ!
ডাক্তার : বয়সের তুলনায় ঔষধের মাত্রা কম হলে অপারেশনের সময় আপনি ব্যাথা পেতে পারেন; বেশী হলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
নারী : ৪২ বছরের বেশী না।
ডাক্তার : আরেকবার ভেবে বলুন। না হয় আপনার স্বামীকে জিজ্ঞেস করি!
নারী: (চিৎকার দিয়ে) খোদার কসম ৪৮ বছর ! মরে গেলেও বয়স আর একদিনও বাড়াব না।


১১ :

 একটা মেয়ে গাছের
সাথে ওড়না ঝুলিয়ে গলায়
ফাঁস নিচ্ছিলো....!

বল্টু সেটা জানালা দিয়ে  দেখেই চিৎকার করে বললোঃ

"শুধু ঝুলে থাকলেই লম্বা হওয়া যায়না, মা'মনিকে  বলো,,
Complan খাওয়াতে"""



১২ :

 বল্টুর প্রযুক্তি
একবার বল্টু, এক আমেরিকান ও এক জাপানি প্লেনে বিদেশ যাইতেছিল। তো যেতে যেতে এক পর্যায়ে হঠাৎ কোথায় যেন বিপ বিপ শব্দ হল। তো আমেরিকান ভদ্রলোক তার হাতের এক যায়গায় চাপ দিতেই বিপ বিপ শব্দ থেমে গেল। আমেরিকান বলতেসে,"আমার হাতের নীচে মাইক্রোচিপ, এখান থেকেই আমার বাসার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়।" এবার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ ফোনের রিংটোন বেজে উঠলো। জাপানিজ ভদ্রলোক তার কপালে চাপ দিয়ে বলতেসে,"আমার কপালের নীচে মাইক্রোচিপ। চাপ দিলেই কল করা ও রিসিভ করা যায়।" বল্টু চিন্তা করতেসে কি করা যায়, এদের কাছে কিছুতেই হার মানা যাবেনা। তো সে উঠেই টয়লেটে চলে গেল এবং আসার সময় দেখা গেল তার প্যান্টের ভেতর থেকে পিছন দিক দিয়ে বিরাট লম্বা ট্যিসু পেপার ঝুলতেসে। আমেরিকান ও জাপানী তো এই দেখে বলতেসে,"আরে বাহহ, এ আবার কোন প্রযুক্তি?"
বল্টুর উত্তর,"ও কিছুনা, ই-মেইল আসছে, প্রিন্ট দিতেছি।"

১৩: 

একটা ছোট ছেলে বাজারে গিয়ে
তরকারীওয়ালাকে বললঃ ২ লিটার টমেটো দেন তো।;-)
.
পাশে থাকা বল্টু তো হাসতে হাসতে প্রায় খুন হয়ে যায় ৷
.
তরকারীওয়ালাঃ ভাই, আপনে হাসতাছেন কেন ?
. বল্টুঃ কি বলদমার্কা ছেলে দেখছেন ?

২লিটার টমেটো কিনতে আসছে অথছ বোতলই আনে নাই...!!!

১৪: 
 
 বল্টু ছয় মাস আগে একটা মোবাইল  কিনছিলো।
আজ হঠাত দোকানে গিয়ে দোকানদারকে বললো-
বল্টু:- "ওই মিয়া,কি মোবাইল দিছেন...?
আপনে না কইছিলেন ১বৎসরের আগে মোবাইল কিছুই হইব না??"
দোকানদার:- "ক্যান..! কী হইচে?"
বল্টু:- "আরে মিয়া মোবাইলটা তো চুরি হইয়া  গেছে।"
ঐ বল্টুরে কেউ এক গ্লাস পানির মধ্যে
চুবনি দিয়া মাইরালা....


 ১৫:


 হোটেল কর্মচারী:স্যার খাবারের মধ্যে একটা ইদুর ঢুকে পরেছে| এখন কি করব স্যার?
হোটেলম্যানেজার:সমস্যা নেই আমি ওর মধ্যে একটা বিড়াল ছেড়ে দিচ্ছি ।

১৬: 

সেমিনার.....
বিবাহিতা মহিলাদের😇🙅🙇😇🙅🙇সেমিনার চলছে.........
তাদেরকে বলা হল,আপনারা সবাই আপনাদের স্বামীদের মোবাইলে "I LOVE YOU" মেসেজ করবেন এখনি,যার সবচেয়ে ভালো রিপ্লাই
আসবে তাকে সারপ্রাইজ গিফট দেয়া হবে..
সবাই তাদের স্বামীদের
"I LOVEYOU" মেসেজ করল,,

কিছুক্ষণ পর তাদের মোবাইলে এই রকম সব
রিপ্লাই আসতে লাগলো,,, তার কয়েকটি নিচে দেওয়া হোলো:-
১. ডার্লিং তোমার শরীর ঠিক আছেতো???
২. বাড়িতে কি টাকা শেষ হয়ে গেছে???😀
৩. তুমিকি আবার বাপের বাড়ি গিয়েছো???
৪. আজকে কি বাড়িতে খাবার বানাও নি???😛
৫. তোমার মতলবটা কি বলো তো???
৬. হ্যাঁগা তুমি স্বপ্নের মধ্যে আছো,না আমি স্বপ্ন
দেখছি???
৭.পার্টিতে কারো জুয়েলারি পছন্দ হয়েছে???
৮. অফিসে বহুত টেনশনে আছি আর তুমি কিনা ন্যাকামি শুরু করলে???😬😬
৯. আজকেও আবার গাড়িটা ধাক্কা লাগিয়েছো???
১০. কত্তবার তোমাকে বলেছি যে সিরিয়াল দেখো না??? 😛
ইত্যাদি, ইত্যাদি....
যিনি সারপ্রাইজড
গিফট পেলেন তার
রিপ্লাইটা ছিল---
.
.
১১. এই শ্লা কে রে তুই???
১৭ :

 মেয়ে পালিয়ে তার পছন্দের পাত্রের সাথে বিয়ে করলো। অবশেষে সাত দিন পর বাড়ি ফিরপর বাড়ি ফিরলো।
মেয়ে কে সাত দিন পর দেখে..
...
বাবা: তুই যেদিন বাড়ি থেকে পরিবারের মুখে চুনকালি মাখিয়ে গেছিস, সেদিন ই তুই আমার কাছে মারা গেছিস আমি ভুলে গেছি যে, আমার কোনো মেয়ে আছে।
..
মা বললো: তুই এ কাজ কিভাবে করলি। যাওয়ার আগে আমার কথা এক বার ও মনে আসলো না তোর  ? সুখে থাকিস।
..
দাদা বললো: তুই মা বাবা কে কাদিয়ে কখনই সুখে থাকবি না। তোকে বোন ভাবতে ঘৃনা করছে।......
..
সব শুনে অবশেষে
মেয়েটি বললো....আমি তোমাদের অপমান শুনব বলে আসিনি। এসেছি...আমার নোকিয়া মোবাইলের চার্জার
ফেলে  গিয়েছিলাম ওটা নিতে 
এসেছি....


১৮:

 সমবয়সী একটা ছেলে ও মেয়ের রিলেশন কখনও সম্ভব নয়। জোর করে করলেও এটা বেশী দিন স্থায়ী হয় না।
..
কারণঃ-
১→ একটা মেয়ে দশম শ্রেণীতে থাকা অবস্থায় যখন মনের মধ্যে কাউকে কল্পনা করে, আর একটা ছেলে তখন, পাড়ার
মাঠে ক্রিকেট ম্যাচ কিভাবে জিতানো যায় সেই চিন্তায় ব্যস্ত।
.
২→ মেয়েটা যখন দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে তখন একটা সুন্দর প্রেমিক আশা করে, তখন একটা ছেলে চিন্তিত ভালো কলেজে
ভর্তি হওয়া নিয়ে।
.
৩→ ভার্সিটির লাইফে মেয়ে প্রতিষ্ঠিত স্বামীর খোঁজে, একটা ছেলে তখন ব্যস্ত নিজেকে প্রতিষ্ঠিত হওয়া নিয়ে।
.
৪→ অবশেষে ছেলেটি যখন সব ব্যস্ততা অতিক্রম করে বউ খোঁজায় মন দেয়, তখন মেয়েটি ২/৩ সন্তানের
জননী।
..


১৯:

 বলুন তো এদের মধ্যে... সেরা বলদ কে ?

১:_আবুল:- বৃষ্টির মধ্যে তার... বাগানে পানি দিচ্ছিলো !
...
২:_বল্টু:- গাছের আম পাকা কিনা...সেটা দেখা জন্য গাছে উঠে নিশ্চিত...হলো, তার পর নেমে ডিল দিয়ে আম... পারতে লাগলো !
...
৩:_মফিজ:- হেটে যাচ্ছিল হঠাৎ... পায়ের সামনে গোবরের মত কি যেন... দেখলো নিশ্চিত হওয়ার জন্য তা...
আঙুলে নিয়ে মুখে চেখে নিয়ে বললো...
"উ উহ বাঁচলাম একটুর... জন্যে গোবরে পা দিলাম না ।


২০:
 
 বল্টু : যখন আমার মা মারা গেলো তখন এলাকার মহিলারা এসে বল্লো এতো কাদিস না, বল্টু তোর মা মারা গেলে কি হয়েছে আমরা আছি না আমারাই তোর মা।
.
মুরুব্বিরা : ঠিকিতো আছে তাতে কি হয়েছে...??
.
বল্টু : আমার বোন যখন মারা গেলো, এলাকার মেয়েরা এসে বল্লো আমরাই তোমার বোন।
.
মুরুব্বিরা : এটাতো ঠিক আছে তাহলে তোর কান্নার কারন কি...??
.
বল্টু : কিন্তু আমার বউ মরলো তিন দিন, এখনো কেউ এসে বল্লো না আমরাই তোর বউ...!!
>বল্টুরে কেউ পানিতে ডুবা<


২১: একটি বিমানে করে ৫ জন যাছিল তারা হলো
১. বিরাট কোহলি
২. রুবেল
৩. নেইমার
৪.মাশরাফি
৫. স্কুল ছাএ
বিমানটি মাঝপথে নষ্ট হয়ে গেল তখন প্যারাসুট ছিল মাএ ৪টি তখন
১.#বিরাট_কোহলি_বললঃ আমি যদি মরে যাই আনুশকার কি হবে সে এই কথা বলে লাফ দিলো
২.#রুবেল_বললঃ আমি হেপ্পিকে অনেক কষ্ট দিছি। যদি আমি মরে যায় তাহলে হেপ্পির কি হবে এই কথা বলে সে লাফ দিল
৩.#নেইমার_বললঃ আমি যদি মরে যাই আমার ফ্যানদের কি হবে তাদের অনেক কিছু দিতে হবে এই কথা বলে সে লাফ দিল
৪. #মাশরাফি_বললঃ আমি মরে গেলে আমার ভক্তরা আমাকে অনেক সম্মান করেবে একটা প্যারাসুট তাই স্কুল ছাএকে বলল তুমি প্যারাসুট নিয়ে লাফ দেও
৫.#স্কুল_ছাএ_বললঃ কোনো সমস্যা নেই দুইটা প্যারাসুট আছে।
#মাশরাফি_বললঃ কি ভাবে??
#ছাএ_বললঃ সালার বিরাট কোহলি আমার স্কুল ব্যাগ নিয়া লাফ দিসে



 ২২:


 প্রেমিক-প্রেমিকা!!!
মেয়ে: তুমি আমার বাবাকে আমাদের
সম্পর্কের কথা বলেছো...?
ছেলে : হ্যাঁ, বলেছি।
মেয়ে : তুমি কি বলেছো, রাতে আমাকে
ছাড়া তোমার ঘুম হয়না। ছেলে : হ্যাঁ, বলেছি।
মেয়ে : তিনি কি বলেছেন..?

 ছেলে : এটা শুনে তিনি আমাকে, রাতে তার ফ্যাক্টরি দেখাশুনা করার জন্য রেখে দিলেন।

২৩: 

এক স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া চলে। অথচ তাদের পাশের ফ্ল্যাট থেকে দিন রাত হাসির শব্দ পাওয়া যায়। স্বামী আর স্ত্রী সারাদিন ভাবে তারা ঝগড়া করে আর পাশের বাড়িতে সারাদিন এত হাসাহাসি হয় কি করে!
একদিন না পেরে লোকটি তার পাশের ফ্ল্যাটের ভদ্রলোক কে জিজ্ঞেস করেই ফেললো - ভাই আপনারা তো খুবই সুখী মানুষ। এত সুখে কি করে থাকেন আপনারা?
লোকটি উত্তরে রেগে গিয়ে বললো- আপনাকে কে বলল, আমরা সুখে আছি?
- ইয়ে মানে, সারাদিন আপনাদের ঘর থেকে হাসির শব্দ শুনা যায়। তাই...
- আরে ভাই, আমাদের সারাদিন ঝগড়া লেগেই থাকে। আর ঝগড়া লাগলে আমার স্ত্রী তার হাতের সামনে যা পায় তা দিয়েই আমাকে ঢিল্লা দেওয়া শুরু করে। আমার শরীরে লাগলে আমার স্ত্রী হাসে, আর না লাগলে আমি হাসি।

২৪:

প্রিয় অর্থমন্ত্রী,
আপনি ফেসবুক স্ট্যাটাসের উপর ট্যাক্স বসান। বিভিন্ন ধরণের স্ট্যাটাসের জন্য বিভিন্ন রকমের ট্যাক্স। যেমন -
'' হেলো ফ্রান্স, আমার জন্য প্রে করো।"
"আমি জিপিএ ফাইপ পেয়েছি''-
এই জাতীয় স্ট্যাটাসের জন্য ৫ টাকা ট্যাক্স আরোপ করা যেতে পারে।

'' ঘুম আসে না, একা জেগে রই।''
- এই জাতীয় স্ট্যাটাসে ২ টাকা করে ট্যাক্স। যারা লাইক দেবে, তারাও বাদ পড়বে না। তাদের দিতে হবে ১ টাকা করে।
'' বন্ধুরা আমি নতুন ড্রেস কিনেছি। ভালো লাগলে লাইক দাও'
'- এই জাতীয় স্ট্যাটাসের জন্য ১০ টাকা এবং নতুন ড্রেসের দামের উপর আরও ৫% ট্যাক্স।
কোনো সেলিব্রেটির সাথে সেলফি তুলে পোস্ট করলে,ওই সেলিব্রেটির বাৎসরিক আয়ের উপর ২% ট্যাক্স প্লাস যিনি পোস্ট দিয়েছেন তাকে ৫০ টাকা ট্যাক্স দিতে হবে। এতে রাজস্ব আয় যেমন বাড়বে, তেমনি সেলিব্রেটিরাও মুক্তি পাবেন অবাঞ্চিত সমস্যা থেকে।
'' লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন''
- এই জাতীয় কমেন্টের উপরে নগদে ১০০ টাকা ফ্ল্যাট ট্যাক্স।
''চিকন পিনের চার্জার হবে?''
- এই ধরণের কমেন্ট অথবা স্ট্যাটাসের জন্য একটি চার্জারের দামের সমপরিমাণ ট্যাক্স দিতে হবে।
যেসব স্ট্যাটাসের শেষে ''আমিন না লিখে যাবেন না'' জাতীয় লাইন থাকবে
-সেইসব স্ট্যাটাসের জন্য কোনো পয়সা দিতে হবে না। তবে যারা আমিন লিখবে, তারা প্রত্যেকে ২ টাকা করে ট্যাক্স দেবে।
'' একি করলেন নুসরাত ফারিয়া (ভিডিওসহ)''
- এই জাতীয় স্ট্যাটাস এবং লিংক শেয়ারের জন্য ১০ টাকা ট্যাক্স। শুধু তাই নয়, যারা এই স্ট্যাটাস শেয়ার করবে, তাদের ২০ টাকা করে ট্যাক্স দিতে হবে। যারা লাইক দেবে তাদের দিতে হবে ৫ টাকা।
ফেসবুক লাইভ ভিডিওতে গান গাইলে প্রতি মিনিটের জন্য ১ টাকা করে দিতে হবে। লাইভে এসে কবিতা আবৃত্তি করলে, প্রতি সেকেন্ডের জন্য দিতে হবে ২ টাকা।
''বিপ্লবী বন্ধুরা, সামাজ্রবাদী চক্রান্তের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও''
- এই জাতীয় স্ট্যাটাসের উপর ১ ডলার সমপরিমাণ ট্যাক্স দিতে হবে।
'' এবার একুশের বই মেলায় আমার একটি নতুন বই আসছে। ''
-এই জাতীয় স্ট্যাটাসের জন্য বইয়ের দামের ৫০% ট্যাক্স।
রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাবারের ছবিসহ চেক ইন দিলে, খাবারের দামের উপর ২% ট্যাক্স।
ট্রাভেল টু পটুয়াখালী লিখে plane এর sign দিয়ে স্ট্যাটাস দিলে সদরঘাট টু পটুয়ালীর লঞ্চভাড়ার উপর ১% ট্যাক্স।
'' নোয়াখালী বিভাগ চাই ''
-লিখে স্ট্যাটাস দিলে কোনো ট্যাক্স দিতে হবে না। তবে ওই স্ট্যাটাসে যারা লাইক দেবেন, তারা ১ টাকা করে সরকারকে দেবেন।
সরকার বিরোধী ষ্ট্যাটাস দিলে ৫ ডলার ট্যাক্স।
এবং কেকা আন্টির নুডুলস নিয়ে ষ্ট্যাটাস দিলে ১ প্যাকেট নুডুলসের সমপরিমাণ ট্যাক্স।
জাস্ট এই কয়েকটা বিষয়ের উপর ট্যাক্স ধরলে সরকার টাকা রাখার জায়গা পাবে না।

২৫:

 স্বামী : খেতে দাওতো.বড্ড খিদে পেয়েছে..

স্ত্রী : আজ বড্ড ক্লান্তি লাগছে, পুরো শরীর ব্যাথা করছে। টেবিলে খাবার রাখা আছে, বেড়ে খাও...
;
স্বামী : এই যা, আর হল না...খাওয়া শেষে তোমাকে নিয়ে শপিংয়ে যেতে চাইছিলাম  তোমার যে শরীর ব্যাথা কি যে করি...
;
স্ত্রী : (একলাফে বিছানা ছেড়ে স্বামীর গলা  জড়িয়ে ধরে )সত্যি ! চলো খেতে আস.. আমি ভাত বেড়ে দিচ্ছি !
;
স্বামী : আরে কি করছ ! তোমার যে শরীর ব্যাথা !
; স্ত্রী : দূর, ইয়ার্কি মারছিলাম.
..
(স্ত্রী অতি খুশিমনে ভাত বেড়ে দিল )
খাওয়া শেষে স্বামী বিছানায় শুয়ে পড়ল
স্ত্রী : কি ব্যাপার শপিংয়ে যাবে না?
; .
স্বামী : আরে দূর, আমিও ইয়ার্কি মারছিলাম৷....



 ২৬: 


এক বাড়িতে চুরি হয়ে গেছে...
.
পুলিশ এসে বল্টুকে জিঙ্গসা করলেন How does this happened??
.
. বল্টু ভাবলো আমিও  একটা ইংরেজি বলি......
তো বল্টু
বলল, কাটিং দ্যা বাঁশের বেড়া, ঢুকিং দ্যা চোর, টেকিং দ্যা জিনিসপত্র, গোয়িং দ্যা  ডোড়!!
পুলিশ বলল What is বাঁশের বেড়া?
.
. বল্টু বলল লিটিল ব্যম্রু খাড়া খাড়া,তার উপর পেরাক মারা ! ইট ইজ দ্যা বাঁশের বেড়া!!!
পুলিশ বেহুশ!!!


 ২৭:


 সদ্য গ্রাম থেকে আসা এক ভিক্ষুক পহেলা বৈশাখের দিন ভিক্ষা করতে করতে "রমনা বটমূলের পান্তা চত্বরে " চলে যায়!
গিয়ে দেখে সবাই গণহারে পান্তা ভাত খাচ্ছে ! ভিক্ষুক ভাবতে থাকে আমি শহরে এলাম আর শহরে আকাল লাগল নাকি !
একটু এগিয়ে গিয়ে এক ভদ্র-লোককে জিজ্ঞেস করে.......
ভিক্ষুকঃ (একটু কৌতুহলি স্বরে) সাহেব ! আপনারা সবাই পান্তা খাইতাছেন বিষয়টা কি ?
ভদ্রলোকঃ (একটু ভাব নিয়ে গম্ভীর কণ্ঠে) বুঝলে, আমরা আমাদের পূর্ব-পুরুষদের ইতিহাস-ঐতিহ্য ভুলে যায়নি ! তাই...
ভিক্ষুকঃ (উৎসাহী স্বরে) ওহ! বুঝছি !! বুঝছি !! সাব, আপনেগো বাপ-দাদা'রা আমাগো লাহান ফকিন্নির পুত আছিলো !!!


২৭:
 
আসামী ১: ভাই, জেলে কী করে এলেন?
আসামী ২: একটা দড়ি চুরির অপরাধে|
আসামী: আমি তো খুন করে জেলে আছি| আপনি কিনা দড়ি চুরি করে জেলে?
আসামী ২: না ভাই| দড়ির আরেক মাথায় কোরবানির একটা গরু বাঁধা ছিল তো!

২৮: 

ঝন্টু : দোস্ত, মেয়েদের প্রপোজ করার সবচাইতে নিরাপদ জায়গা কোনটা?
বল্টু : শহীদ মিনার৷
ঝন্টু : শহীদ মিনার কেন ?
.
বল্টু : কারন ঐ খানে কারো পায়ে জুতা থাকেনা।


২৯:
 পটকা কোন দিন ক্লাসে পড়া পারে না। কারণ পড়া ধরলেই সে ভুলে যায়। সেদিন স্যার পড়া ধরায় তাকে দাঁড়াতে হল।
স্যারঃ পটকা বলতো পরিবেশ বলতে কি বুঝায়?
পটকাঃ (মাথা চুলকে) স্যার পড়েছিলাম, কিন্তু ভুলে গেছি।
স্যারঃ কতটুকু মনে আছে?
পটকাঃ স্যার শেষেরটুকু মনে আছে।
স্যারঃ শেষেরটুকু বললেই হবে।
পটকাঃ একেই পরিবেশ বলে।


 ৩০:


 আবুল :- তোকে গাড়ী থেকে নামিয়ে
সর্বস্ব লুট করে ডাকাতরা পালিয়ে গেল অথচ তুই
কিনা চেঁচিয়ে লোকও জড়ো করতে পারিসনি?
বল্টু :- কোন উপায় ছিলনারে আবুল। ওরা আমার টাকা
পয়সা সহ গায়ের জামা কাপড় সব খুলে
নিয়েছিল আর পাশেই ছিল লেডিস হোস্টেল
বুঝতেই পারছিস ।


৩১:

অর্থম অনর্থম....
ভবদুলাল মৃন্ময়ীর প্রেমে পড়েছে। সে মৃন্ময়ীর বাবার কাছে গেছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে। মৃন্ময়ীর বাবা কথাবার্তা বলে, যথাসাধ্য খোঁজ খবর নিয়ে তারপর ভবদুলালকে বললেন,
" দ্যাখো বাবা আমি কিন্তু মৃন্ময়ীর বিয়েতে কোনো যৌতুক বা পণ টন দিতে পারবো না। আর মৃন্ময়ীর বয়স তো সবে পঁচিশ, এখনও বিয়ের বয়স আছে । মৃন্ময়ীর ওপরে আমার আরেক মেয়ে আছে, চিন্ময়ী। তার বয়স ত্রিশ। তুমি যদি চিন্ময়ীকে বিয়ে করো,তাহলে তোমাকে আমি হাজার বিশেক টাকা নগদ যৌতুক দিতে পারি।" বিশ হাজার টাকা কম নয়, ভবদুলাল ইতস্তত করতে লাগলো। এবার ভাবী শ্বশুর আবার মুখ খুললেন, "তবে চিন্ময়ীর চেয়ে বড়ো হিরন্ময়ী, তার বয়েস পঁয়ত্রিশ হলো, তারও বিয়ে দিতে পারিনি। তুমি যদি হিরন্ময়ীকে বিয়ে করতে রাজি হও, তাহলে তোমাকে আমি চল্লিশ হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে রাজি আছি।"
এ প্রস্তাবে ভবদুলাল ঝাঁপিয়ে পড়ে আর কি, তখন মৃন্ময়ীর বাবা আবার বললেন,
"তবে হিরন্ময়ীর ওপরে আবার কিরন্ময়ী আছে। সেও আইবুড়ো। বাবা তুমি কিরন্ময়ীকেই বিয়ে করো।তার চল্লিশ বছর বয়েস হয়েছে।তাতে কি? তুমি যদি কিরন্ময়ীকে বিয়ে করো, আমি তোমাকে আশি হাজার টাকাই দেবো।" ভবদুলাল এর পরে আর সহ্য করতে পারছিলো না, সে অস্থির হয়ে পড়েছিলো, উত্তেজিতভাবে বললো,
"আচ্ছা, মৃন্ময়ীর পঞ্চাশ কি ষাট বছরের কোনো আইবুড়ো দিদি নেই ? " -


৩২: 

জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষন দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ?
চাকরি প্রার্থীঃ পারবোনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব।

৩৩: 

  শিক্ষকঃ বল্টু,নিউটন কে, জানো?
বল্টুঃ জানি স্যার!
শিক্ষকঃ বলো দেখি,কি জানো?


বল্টুঃ বিজ্ঞানীটি Newton,
তার কাজ ছিল রহস্য উদঘাটন।
তার বাড়ি ছিল ওয়াশিংটন,
তার বাপের নাম কটন,
তার ভাইয়ের নাম ছোটন,
তার ছেলের নাম প্রোটন,
তার প্রিয় হোটেল শেরাটন,
প্রিয়.খাবার মাটন,
তার ফ্রিজের নাম.ওয়ালটন,
প্রিয় বন্ধুর নাম রতন,
প্রিয় খেলার নাম ম্যারাথন


৩৪:

 এক চোর চুরি করতে গিয়ে সেলফি তুলে ফেইসবুকে পোস্ট দিলো, এই মাত্র চুরি করতে ঢুকলাম।
বাড়ির মালিক চোরের পোস্টে লাইক দিয়ে কমেন্টস করল মনে করোনা আমরা ঘুমিয়ে পড়েছি, আমরা সবাই জাগ্রত আছি, পুলিশকে খবর দেওয়া হয়েছে তারা গাড়ি নিয়ে আসছে।
বাড়ির মালিকের কমেন্টসে লাইক দিয়ে ইন্সপেক্টর আবুল কমেন্টস দিলেন গাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে আমরা হেটে আসছি।

৩৫; 

 কি যুগ আইসা পড়ছে.....?
◆ আগে বন্ধুরে দোস্ত বা বন্ধু কইয়া ডাকতো ।
-- আর এখন ডাকে মামা ।
◆ আগে ১ টাকা ভাংতি থাকলে চকলেটখাইতো ।
-- আর এখন ১ টাকা ভাংতি না থাকলে চকলেট খাইতে হয় ।
◆ আগে পুলাপাইনদের রাতে ঘুমানো নির্ধারণ হইতো ঘড়ির কাঁটার উপর।
-- আর এখন নির্ধারণ হয় মোবাইলের চার্জের উপর ।
◆ আগে মাইয়্যারা নিজেদের বিয়ার কথা শুনিলে খাওয়া দাওয়া ছাইড়া দিতো।
-- আর এখন বিয়ার কথা শুনিলে কেনাকাটা নিয়ে ব্যস্ত হইয়া যায় ।
◆ আগে মাইয়্যারা বিয়ের দিন কাঁদতে কাঁদতে চোখ ফুলাইয়া ফেলাইতো

-- আর এখন কাঁদে না,যদি মুখের আটা - ময়দা গুলা নষ্ট হইয়া যায়
◆ আগে প্রশ্ন ফাঁস হইলে পরীক্ষা বাতিল করা হইতো ।
-- আর এখন প্রশ্ন ফাঁস হইলে ফেসবুক বন্ধ করা হয় । আল্লায় জানে আরও কত কি দেখতে হবে!!!!


 ৩৬:


 »»এক শিক্ষক তার ছাত্রের সাথে সাগর পাড়ে ঘুরতে গিয়ে দেখলো, একটা সাইন বোর্ডে লেখা কেউ পানিতে পড়া কাউকে উদ্দার করলে পুরস্কার পাবে  ৫০০ টাকা।
শিক্ষক তখন তার ছাত্রকে বলল …… … শিক্ষক: শোন আমি পানিতে ঝাঁপ দিবো তু আমাকে উদ্ধার করবি। টাকা
৮০% আমার আর ২০%  তোর।
ছাত্র: স্যার টাকা ৫০/৫০ নিবো।
শিক্ষক রেগে গিয়ে: তোরে যেইটা বলছি তুই সেইটা কর। এই কথা বলে শিক্ষক পানিতে ঝাঁপ দিলেন। ছাত্র  চেয়ে চেয়ে দেখছে কিন্তু  উদ্ধার করছেনা। শিক্ষক: আমাকে উদ্ধার কর। আমি সাঁতার জানি না।
ছাত্র: স্যার, আপনি সাইন বোর্ডের নিচের লেখাটা পড়েন নাই। ওই খানে লেখা আছে, লাশ উদ্দার করলে পুরস্কার....


৩৭: 

 বাবাদের শার্টগুলো বেশিরভাগ সময় মা-  দের শাড়ি থেকে দামী হয়না, বাবাদের ওয়ারড্রপ ভর্তি শার্ট পেন্ট থাকেনা,
বাবাদের জুতো চলে বছরের পর বছর, মোবাইলটা একেবারে নষ্ট না হলে বদলান না,  ঘড়িটা বৃদ্ধ হয় তবুও হাতেই থাকে। একা খেতে হলে সব চেয়ে সস্তা হোটেল খোঁজে, একা কোথাও গেলে  বাসে চড়ে। রোদ বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সঞ্চয় করে।
.
অথচ স্ত্রী সন্তানকে সাধ্যের সবচেয়ে দামী জিনিসগুলো কিনে দেয়।
--বাবারা একান্ত বাধ্য না হলে কখনো না বলে না। নিজের জন্য সব চেয়ে কৃপণ বাবাটা তাঁর স্ত্রী সন্তানের জন্য সব
চেয়ে বেশি বেহিসাবী।  বেশিরভাগ বাবাই ভালবাসি শব্দটা  বলতে জানেন না, করতে জানে। তারা আজীবন তাদের ভাগের বিলাসিতার ভাগ দিয়ে স্ত্রী-সন্তানকে ভালবেসে যায়।
.
পৃথিবীতে অসংখ্য খারাপ পুরুষ আছে,
অসংখ্য খারাপ জন্মদাতাও আছে,
.
কিন্তু একটাও খারাপ বাবা নেই।



৩৮: 

ম্যানেজার তার নতুন সেক্রেটারিকে বলল, “আমি এখন জরুরি মিটিংয়ে ব্যস্ত থাকব। কোনো ফোন এলে পরে করতে বলবে।“
সেক্রেটারি: জরুরি কথা থাকলে?
ম্যানেজার: যে কথাই হোক, তুমি স্রেফ না বলে দেবে। বলবে অমন কথা সবাই বলে। যা-ই হোক, আমি এখন কথা বলতে চাই না। হ্যাঁ, মনে থাকে যেন। বলবে অমন কথা সবাই বলে।
ম্যানেজার যেতেই একটা কল এলো। সেক্রেটারি ফোন রিসিভ করে না করে দিল। কিন্তু ওপাশের নারীটি "জরুরি, ভীষণ জরুরি কথা" ইত্যাদি বলে। কিন্তু সেক্রেটারিকে গলাতে না পেরে বলেই ফেলল, “আমি তার স্ত্রী বলছি।“
সেক্রেটারী অধৈর্য কণ্ঠে বলল, “অমন কথা সবাই বলে!”

 ৩৯:


একটি মহাবিশ্ব,
নয়টি গ্রহ,
দুইশ চারটি দেশ,
আটশ নয়টি দ্বীপ,
সাতটি সমুদ্র .....
এর মাঝেও তোমায় পাওয়ার সুযোগ আমায় মিলেছে ।


৪০:

 ক্লাস সিক্স এর সুইট একটি
পিচ্ছি মেয়ে আমাকে "প্রপোজ" করছে,,,!!
আমি বললাম বাবু তোমার তো নাক
টিপলে এখনো "দুধ" বের হবে,,,! আর তুমি....???
পাশ থেকে পিচ্ছির পিচ্ছি বান্ধুবি
পিচ্ছিকে ফিশপিশ করে কয়_ _ _ _ _
!
!
কেমন ছেলে পছন্দ করলি?
যার কোনো "জেনারেল নলেজ" নাই?
কি টিপলে কি বের হয় তাও জানেনা...!!
কেউ আমারে দুই ট্যাকার বিষ আইন্যা দিতে পারবেন
এই কথা শুনার পর আমি এখন ও দুনিয়াতে বাইচ্যা আছি ক্যারে ।


৪১:

 "" নারী নির্যাতন মামলায় বল্টুর ফাঁসির রায় হয়ছে""
- - - ফাঁসির মঞ্চে বল্টু - - -
পুলিশঃ মরার আগে তোমার শেষ  ইচ্ছা  কি ?
বল্টুঃ আমার শেষ ইচ্ছা কি পূরণ করবেন ?
পুলিশঃ হ্যাঁ । অব্যশই করবো ।
বল্টুঃ তাহলে ,
>
ফাঁসির সময় আমার মাথা নিচে দিবেন
আর পা উপরে দিবেন ।


৪২ :

একটু হাঁসবেন!হা!হা!হা!
" এক Unmarried মেয়ের পেটে বাচ্চা হয়েছে "
বাবাঃ পচন্ড রেগে বললো:
কোন হারামজাদার কাজ এটা..!
..
মেয়েঃ Missed Call তো সবাই মারতো ,
কার টা যে
Receive হয়ে গেছে..? বুজতে পারি নাই ।

৪৩:


 বল্টু একরাতে বিশেষ একটা কাজে তার বন্ধু কেল্টুর বাসায় গেলো, তো কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরবে এই সময় কঠিন ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলো।
 তো বল্টুর বন্ধু কেল্টু বলতেছে-
কেল্টু- দোস্ত বাহিরে অনেক ঝড় হচ্ছে, এখন বাড়িতে যেতে পারবি না, তুই বরং আমার বাসায়ই আজ  রাতটা থেকে যা
বল্টু- (খুব খুশি হয়ে) আচ্ছা দোস্ত, খুব উপকার হলো।
কেল্টু- যা তাহলে হাত-মুখ ধুয়ে আয়, খাবার খামু।
বল্টু- আচ্ছা ।
হাত-মুখ ধুতে গিয়ে বল্টু আর ফিরে আসে না, এদিকে কেল্টু খুব চিন্তিত হয়ে পড়ে। অনেকক্ষন পরে বল্টু ভিজে শরীর নিয়ে কেল্টুর কাছে আসলো!
কেল্টু- ঐ আমাকে না বলে কোথায়  গেছিলি এই ঝড়ের মধ্যে?
বল্টু-
.
ঝড়ের জন্য যে বাড়ি যেতে পারবো  না, আজকে রাতটা তোর বাড়িতে থেকে যাবো এটা বাড়ি গিয়ে 

আম্মাকে বলে আসলাম ।

৪৪:

বল্টু যখনি কাপড় ধুইতে যেতো, তখনি বৃষ্টি নামত। কাপড় শুকাতোই না । তাই সে কাপড় ধুইতে পারত না।
একদিন রোদ উঠলো ।
বল্টু; আল্লাহকে ধন্যবাদ দিয়ে দোকানের দিকে যেতে লাগলো সাবান কিনবে বলে।
সে যখন রাস্তার মাঝে তখন জোরে জোরে মেঘ ডাকতে লাগলো।
বল্টু উপরের দিকে তাকিয়ে বলল:
.
“কিসের সাবান!!!??
আমি তো চানাচুর
কিনতে যাইতাসি -------


৪৫: 

 বল্টু তার মা-বাবার একমাত্র সন্তান। বিবাহ করে বল্টু ও স্ত্রী ২জন মিলে শহরে থাকে--
.
একদিন বল্টু তার মাকে ফোন করে বললো,
.বল্টু:- 'মা, একটা খুশির খবর আছে।'
মা:- 'খুশির খবর!!!!! তো তারাতরি বল?
বল্টু:- 'মা, আমরা ২জন থেকে এখন ৩ জন হয়ে গেছি।'
মা:- 'এই সংবাদটা এতো দেরিতে দিলি কেন?? ছেলে হয়েছে,নাকি  মেয়ে???
.
বল্টু:- 'না, মা।ওসব কিছুনা।'
মা:- 'তাহলে কি????
.
বল্টু:- 'মা,আমার বৌ আরো একটা বিয়া করছে।'


৪৬: 

 বল্টু প্রতিদিন ভগবানের উদ্দ্যেশে একটা করে চিঠি লিখত আর বেলুনে বেধে আকাশে উড়িয়ে দিত।।
, চিঠিতে লিখত,,হে ভগবান,আমাকে ১ লক্ষ টাকা দাও।।
বল্টুর বাড়ির পাশেই ছিল থানা,,চিঠিসহ বেলুন উড়ে গিয়ে পড়ত থানায়।। থানার পুলিশরা প্রতিদিন বল্টুর চিঠি পড়ত।।। তারা ভাবল- ছেলেটার মনে হয় টাকাটার খুব প্রয়োজন।।
তাই তারা সকলে মিলে টাকা তুলতে লাগল।। খুব চেষ্টা করে তারা ৫০ হাজার টাকা যোগাড় করে একজন পুলিশকে টাকাসহ পাঠাল বল্টুর কাছে।।।
তারপর পুলিশটি বল্টুকে টাকা ৫০হাজার দিয়ে দিল।।
, তার পরের দিন বল্টু আবার একটা চিঠি লিখে বেলুনসহ উড়িয়ে দিল।। তাতে যা লেখা ছিল,তা পড়ে সব পুলিশই
অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল।।
, এখানে লেখা ছিল- হে ভগবান,,টাকা টা যখন দিলেই,,পুলিশকে দিলে কেন? শালারা, অর্ধেক টাকা মেরে
দিয়ে বাকি অর্ধেক আমাকে দিয়েছে।।


৪৭: 

 দুই গর্ভবতী মহিলা সকালে হাঁটতে বেরিয়েছে। হাঁটতে হাঁটতে তারা গল্প করছে কার কি বাচ্চা হতে পারে। তো এক মহিলা বলছে জানো আমি না গর্ভবতী হবার পর খুব শুকিয়ে গেছি, কিছুই খেতে পারছি না। এসব দেখে আমার শ্বাশুড়ি বলেছেন আমার নাকি ছেলে হবে। 
অন্যজন বললো তার লক্ষণ দেখে নাকি সবাই বলছে মেয়ে হবে।
তো অনেক ক্ষণ ধরেই তাদের পাশে দিয়ে ছোট্ট বল্টু মিয়া দৌড়াচ্ছিলো।
হঠাৎ সে বলে উঠলো, আন্টি আন্টি আমার না হাতি হবে।
মহিলা দুজন থমকে দাঁড়ালেন।
তারা জিজ্ঞেস করলো কিভাবে বুঝলে?
ছোট্ট বল্টু মিয়া তখন প্যান্ট খুলে দেখিয়ে বললো ………দেখেন না শুঁড়টা বেরিয়ে আছে !!!


৪৮: 

 ৬ বছরের এক ছেলে স্টুডিও তে গেল ছবি তুলতে ।
"ক্যামেরা ম্যান ছবি তোলার আগে ছেলেটাকে বলতাছে,,
"এই যে বাবু,, ক্যামেরার দিকে তাকায়া থাকো,,, "কবুতর বের হবে".....!!
.....
"ছেলেটা তখন ক্যামেরা ম্যানকে বলল....
"ফালতু কথা বাদ দেন, ক্যামেরার ফোকাস ঠিক মত অ্যাডজাস্ট  করেন । পোট্রেট মোডে ছবি তুলবেন,
macro এর সাথে, ISO 200 এর মধ্যে রাখবেন । High Regulotion এর ছবি হওয়া চাই... ফেসবুকে আপলোড দিবো ।
ছবি ভালো না হলে একটা টাকাও দিব না ।
এহ.....আসছে!!!
"কবুতর বের হবে"...!!!
.....ক্যামেরা ম্যান বেহুস...


৪৯: 

 বাবাঃ বল্টু ঘরে আছিস নাকি..?
বল্টুঃ জী বাবা আছি, আসেন।
বাবাঃ তোর পড়া-শুনা কেমন চলছে..?
বল্টুঃ হ্যা...ভালো।
বাবাঃ তুই এখন কিসে পড়ছিস যেন..?
বল্টুঃ বি.বি.এ।
বাবাঃ ভালো ভালো, তো এটার ফুল- মিনিংটা বল দেখি।
বল্টুঃ বি.বি.এ এর ফুল-মিনিং হলো,
বিয়ের বয়স এখন।
বাবা Shockzzzzzz


৫০:
 
 আগামী ২১৫০ সাল নাগাদ যা ঘটতে পারে—
প্রেমিকা : জানু আমার কিছু টাকা লাগবে।
প্রেমিক : কত টাকা জান?
প্রেমিকা : মাত্র ১০৯ কোটি টাকা।
প্রেমিকা : এই কয়টা টাকা দিয়া কি করবা?
প্রেমিকা : একটা রুমাল কিনমু।
প্রেমিক : কিন্তু আমার কাছে তো টাকা নাই। মাত্র একটা ১০০ কোটি টাকার নোট আছে। আব্বা গতকালকে ফুচকা খাওয়ার জন্য দিছে। বাকি ৯ কোটি কই পাবা?
প্রেমিকা : দাও ওটাই, দেখি আমার ব্যাগে ১০ কোটি টাকার কোন নোট পইড়া আছে নাকি ।


৫১:

পুলিশ নাইট ক্লাবে হানা দিয়ে তিন মহিলার সঙ্গে হোটেলের ম্যানেজারকেও গ্রেফতার করে আদালতে চালান করে দিল।
বিচার শুরু হলে জজ মেয়েদের প্রফেশনাল লাইফ সম্পর্কে প্রশ্ন করে রায় দিচ্ছেন-
প্রথম মেয়ে : আমি একজন মডেল।
জজ তাকে তিন মাসের জেল দিলেন।
.

দ্বিতীয় মেয়ে : আমি একজন অভিনেত্রী।
জজ তাকেও তিন মাসের দণ্ড দিলেন।

তৃতীয় মেয়ে : আমি কলগার্ল।
জজ তাকে বেকসুর খালাস দিলেন।
.
এবার জজ ম্যানেজারের দিকে তাকিয়ে-
জজ : তোমার পেশা কী?

ম্যানেজার : আমিও কলগার্ল  !!!.
৫২: 

বিছানা ভিজে গেছে
দুই পিচ্চির মধ্যে কথা হচ্ছে-
১ম পিচ্চি : জানিস, কাল রাতে স্বপ্নে দেখি আমি ফায়ার সার্ভিসে চাকরি পাইছি। পরে এক বাসায় আগুন নিভাইতাছি!
২য় পিচ্চি : দারুণ তো! তারপর কী হল দোস্ত?
১ম পিচ্চি : কী আর হবে?  ঘুম থেকে উঠে দেখি কাজ শেষ!
২য় পিচ্চি : কেন রে, কী হইছিল?
১ম পিচ্চি : আর বলিস না, দেখি বিছানা ভিজে গেছে......

৫৩: 

বিয়ের পর শ্বশুর বাড়িতে নতুন বউকে শাশুড়ি বলছে-
শাশুড়ি : মা, আজ থেকে তুমি এ বাড়িরই একজন সদস্য। আমার মেয়ে তুমি, আমাকে তুমি মা ডাকবে।
বউ : আচ্ছা মা।
সারা দিনের কাজ শেষে স্বামী বাসায় আসছে। কলিংবেলের শব্দ পেয়ে-
শাশুড়ি : এই, কে এলো?
বউ : মা! মা! ভাইয়া আসছে।


৫৪:

দুই ছাত্র মারামারি করছে-
শিক্ষক : এই, তোরা মারামারি করছিস কেন?
১ম ছাত্র : স্যার, ও আমার গার্লফ্রেন্ডকে কিস করেছে!
শিক্ষক : তোর গার্লফ্রেন্ডটা কে?
১ম ছাত্র : আপনার মেয়ে!
শিক্ষক : থামলি কেন? ভালো করে মার।


৫৫: 

 বল্টুর বাড়িতে একটা বড় চুরি হয়ে গেছে...
পুলিশ এসে তদন্ত করে সব কিছু তল্লাশি করার পর বল্টুকে জিজ্ঞেস করলো,"আচ্ছা একটা ব্যাপার বুঝলামনা।চোর সবকিছু চুরি করে নিয়ে গেছে। কিছুই বাদ দেয়নি। কিন্তু টিভিটা নিতে পারেনি কেন??"
.
বল্টু বলল,"সেটা নিবে কিভাবে? তখন তো আমার বউ টিভিতে ভারতীয় টিভি সিরিয়াল দেখছিলো  !!!"
পুলিশ অজ্ঞান .......


৫৬:
 
এক রেস্টুরেন্টে বসে প্রতিদিন অনেকেই বাড়ি থেকে আনা খাবার খায়। রেস্টুরেন্টের মালিক তাই নোটিশ ঝুলিয়ে দিলেন- ‘নিজের বাড়ি থেকে আনা খাবার এখানে খাওয়া যাবে না’।
দুই উকিল ঢুকলেন রেস্টুরেন্টে। তাদের বাড়ি থেকে আনা খাবার দেখেই ম্যানেজার নোটিশটি পড়তে বললেন। দুই উকিল একে অপরের দিকে তাকিয়ে পরস্পরের খাবার বদল করে নিলেন।
প্রথম উকিল : আমরা আইনকে শ্রদ্ধা করি। আইন মেনেই আমরা খাবার বদল করে নিলাম।
ম্যানেজার : মানে?
দ্বিতীয় উকিল : নিজের বাড়ি থেকে আনা খাবার তো আমরা খাচ্ছি না। আমি খাচ্ছি ওর বাড়ির খাবার, আর ও খাচ্ছে আমার বাড়ির খাবার।


 ৫৭;


 দুই মাতল এক ঘরে বসে মদ খাচ্ছে।
তাদের মশা কামরাচ্ছে দেখে ঘরের লাইট বন্ধ করে দিলো।
.
ঘরে ছিল জোনাকি পোকা, তাই দেখে এক মাতাল বললো :-
মাতাল : মশাগুলো কী চালাক দেখেছিস?
.অন্ধকারেও লাইট নিয়ে খুঁজছে!..-----


৫৮: 

 গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড দুইজনেই পরিক্ষায় ফেইল করছে। লজ্জা না থাকায় সেইরাতেই দুজন ফোনে কথা বলতেছে।

মেয়ে:- জান, আব্বু তো আমাকে বলছে যে, পড়ালেখা বন্ধ! আমাকে নাকি রিকশাওয়ালার সাথে বিয়ে দিবে !!!


ছেলে: চিন্তা কইরোনা, আমার বাপেও আমারে পড়ালেখা ছাইড়া রিকশা চালাইতে কইছে  !!!


৫৯:

 স্যার ক্লাসে পড়াচ্ছেন- সময় কখনো টাকা দিয়া কেনা যায় না, তাই সময়ের কাজ সময়ে করা উচিত !
.
পিছন থেকে বল্টু বলে উঠলো- স্যার আপনি ভুল কথা বললেন !
.
স্যার- শয়তান ! কি ভুল বলছি ??
.
বল্টু- সময় নাকি টাকা দিয়ে কেনা যায় না;   এটা ভুল কথা !
.
স্যার- হারামজাদা কিভাবে ভুল হলো, বুঝা ?
.
বল্টু-
স্যার গ্রামীন সীমে ১৩ টাকায় ৪০ মিনিট কেনা যায়....


৬০:

 গ্রামের এক কৃষক  গেছে শহরে বেড়াতে ।
শহরের বড় বড়  বিল্ডিং দেখে সে তাজ্জব  হয়ে গেছে । তাই  সে একটা বিল্ডিং এর  তলা গুনতে শুরু করল ।
হঠাত্ একটা চিটার  এসে বলছে:-,শহরের  বিল্ডিং এর  তলা গুনলে তলা প্রতি ১  টাকা দিতে হয় ।
তাড়াতাড়ি টাকা বের কর ।
গ্রামের লোকটা ১৩  টাকা দিয়ে বলল:-,আমিও  কম চালাক  না, গুনেছি ১৮  তলা আর দিছি ১৩ টাকা ।



৬১:

 একদিন ক্লাসে টিচার প্রশ্ন করলেনঃ
"যারা নিজেকে বোকা ভাব তারা উঠে দাঁড়াও !!" তো, কেউই উঠে দাঁড়াল না।
কিন্তু কিছুক্ষণ পর.....
মুখে একটা শয়তানি হাসি নিয়ে উঠলো
ক্লাসের সবচেয়ে পাজি ছাত্র বল্টু।
টিচারঃ ওওও . . . তাহলে তুই নিজেকে বোকা ভাবিস..?
বল্টুঃ স্যার, ঠিক তা নয়। আসলে, আপনি একাই শুধু
দাঁড়িয়ে আছেন,
আমার খুব খারাপ লাগল তাই আর কি...!


৬২:
 

বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই।

.
বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—

–ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে.. !!!

৬৩:

 ফনটে:- বলত মেয়েরা বিয়ের সময় লালশাড়ি পড়ে কেন?

ঘনটে:- সংসারে ঢুকার আগে এক নম্বর বিপদ সংকেত জানিয়ে দেওয়ার জন্য।।.



৬৪: 

 ২টা অতি উচ্চমানের ভদ্র ছাত্র!!! গরমের মাঝে রাত  জেগে বারান্দায় পড়ছিল...
. . . ১জন জিজ্ঞেস করলো:- "কয়টা বাজেরে?"
আরেকজন একটা পাথর নিয়ে প্রতিবেশীর টিনের  চালে মারলো... ..
সেখান থেকে এক  মহিলা বের  হয়ে বললো:-"হারামির দল রাত
৩টা বাজে...এখনো ঘুমাস না......


৬৫:


 দুই মেয়ে দাবা খেলছে..!!
এমন সময় একটা ছেলে.. এসে বললোঃ আমিও খেলবো।
দুই মেয়েঃ না তুমি আমাদের সহজেই হারিয়ে দিবা !!
ছেলে:- আচ্ছা যাও আমি বা হাত  দিয়ে খেলবো।

মেয়েঃ তাহলে ঠিক আছে।
কিছুক্ষন পর যা হবার তাই হল
ছেলেটা জিতে গেল।
তখন
মেয়েরা বললোঃ ছেলেটা নিশ্চয় বা হাতি
.
মেয়েদের বুদ্ধি দেখছেন !!!


৬৬:

মাটিতে ধপ করে কিছু পড়ার শব্দ হতেই বল্টুর বউ ছুটে এল।
স্ত্রী : কী গো কিসের শব্দ হলো ।
বল্টু : খাট থেকে আমার জামাপ্যান্ট পড়ে গিয়েছিল ।
স্ত্রী : কিন্তু জামা-প্যান্ট পড়লে এত জোরে তো শব্দ  হওযার কথা না ।
বল্টু : আসলে জামা-প্যান্টএর ভিতরে আমিও ছিলাম।


৬৭ :

গভীর রাত,,
স্বামী- স্ত্রী বেডরুমে,, কারেন্ট নেই,,  বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি,,  মৃদুমন্দ বাতাস,, স্বামী বসে বই পড়ছে,
স্ত্রী পেছন থেকে এসে স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরল,
গালে গাল ঠেকিয়ে ফিসফিসিয়ে বলল,,
-- ওগো... ??

-- বলো...
-- তুমি কি বুঝতে পারছ আমি এখন কী চাইছি ??

-- হুম,, খুব বুঝতে পারছি !!
-- বলোতো কী?

-- একটা IPS... !!

 ৬৮:   

 ডাক্তার বল্টুর পেট এক্স-রে করে অবাক  হয়ে গেল...
ডাক্তার:- একি!! আপনার পেটে এত চামচ জমা হয়ে আছে  কেন??

বল্টু (রেগে):-  কেন? আপনিই তো বলেছেন  প্রতিদিন দুই চামচ করে খেতে!!
ডাক্তার বেহুশ!!


 ৬৯:

No comments:

Post a Comment